ঢাকা ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

কলাপাড়া সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের সেবায় খুশি সেবাগ্রহীতাগণ

সি আর ডি নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৩:০০:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ৩০ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
Site Logo
22 September, 2025
Featured Image
কলাপাড়া সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের সেবায় খুশি সেবাগ্রহীতাগণ
desh xpress
বিস্তারিত কমেন্টে
QR Code
desh xpress


কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : কলাপাড়া উপজেলায় সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের সেবায় দিন দিন বাড়ছে সাধারণ মানুষের সন্তুষ্টি। দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে কাজী নজরুল ইসলাম সেবাগ্রহীতাদের যথাসময়ে সেবা প্রদানের মাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
সেবাগ্রহীতাদের অভিযোগ ছিল— আগে দলিল নিবন্ধন, খতিয়ান যাচাই বা জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন কাগজপত্রে অযথা দেরি হতো। কিন্তু বর্তমান সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে সেই ভোগান্তি অনেকটাই কমে এসেছে। তিনি অফিসে নিয়মিত উপস্থিত থেকে নিজে তদারকি করছেন প্রতিটি কাজ।
একজন সেবাগ্রহীতা রিফাত হোসেন বলেন, “আগে একটি দলিল রেজিস্ট্রেশনে অনেক সময় লেগে যেত। এখন খুব দ্রুত ও ঝামেলাহীনভাবে কাজ শেষ হচ্ছে। কর্মকর্তা নিজে আমাদের সাথে কথা বলেন এবং সমস্যার সমাধান করে দেন।”

নতুন অফিস ও দ্রুত সেবা কার্যক্রম:

বর্তমান সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণের পর তার হাত ধরে কলাপাড়ায় চালু হয়েছে আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন নতুন অফিস। এখানে সহজ ও দ্রুত পদ্ধতিতে দলিল যাচাই, রেজিস্ট্রেশন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রক্রিয়াজাতকরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ এখন আগের তুলনায় দ্রুত ও ঝামেলাহীনভাবে সেবা পাচ্ছেন।

একজন সেবাগ্রহীতা বলেন, “নতুন অফিসে এসে বুঝতে পারছি কাজ কতটা সহজ হয়েছে, সিস্টেমে দ্রুত কাগজপত্র তৈরি হয়ে যাচ্ছে, অতিরিক্ত ঝামেলা নেই।”

অন্য একজন জানান, “আগে দিনকে দিন ঘুরতে হতো। এখন একদিনেই কাজ শেষ হয়। সাব-রেজিস্ট্রার সাহেব সবসময় আমাদের কথা শুনেন এবং সাহায্য করেন।”
অন্য একজন প্রবীণ নাগরিক ফুয়াদ হাসান জানান, “আমরা যে সেবা পাওয়ার কথা, তা এখন সহজে পাচ্ছি। সাব-রেজিস্ট্রার সাহেবের ব্যবহারও অত্যন্ত ভদ্র ও আন্তরিক।”
স্থানীয়দের মতে, দায়িত্বশীলতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলাম শুধু সেবাগ্রহীতাদের আস্থা অর্জন করেননি, বরং সরকারি সেবা ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থাও বাড়াচ্ছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

কলাপাড়া সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের সেবায় খুশি সেবাগ্রহীতাগণ

আপডেট সময় : ০৩:০০:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
Site Logo
22 September, 2025
Featured Image
কলাপাড়া সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের সেবায় খুশি সেবাগ্রহীতাগণ
desh xpress
বিস্তারিত কমেন্টে
QR Code
desh xpress


কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : কলাপাড়া উপজেলায় সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের সেবায় দিন দিন বাড়ছে সাধারণ মানুষের সন্তুষ্টি। দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে কাজী নজরুল ইসলাম সেবাগ্রহীতাদের যথাসময়ে সেবা প্রদানের মাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
সেবাগ্রহীতাদের অভিযোগ ছিল— আগে দলিল নিবন্ধন, খতিয়ান যাচাই বা জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন কাগজপত্রে অযথা দেরি হতো। কিন্তু বর্তমান সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে সেই ভোগান্তি অনেকটাই কমে এসেছে। তিনি অফিসে নিয়মিত উপস্থিত থেকে নিজে তদারকি করছেন প্রতিটি কাজ।
একজন সেবাগ্রহীতা রিফাত হোসেন বলেন, “আগে একটি দলিল রেজিস্ট্রেশনে অনেক সময় লেগে যেত। এখন খুব দ্রুত ও ঝামেলাহীনভাবে কাজ শেষ হচ্ছে। কর্মকর্তা নিজে আমাদের সাথে কথা বলেন এবং সমস্যার সমাধান করে দেন।”

নতুন অফিস ও দ্রুত সেবা কার্যক্রম:

বর্তমান সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণের পর তার হাত ধরে কলাপাড়ায় চালু হয়েছে আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন নতুন অফিস। এখানে সহজ ও দ্রুত পদ্ধতিতে দলিল যাচাই, রেজিস্ট্রেশন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রক্রিয়াজাতকরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ এখন আগের তুলনায় দ্রুত ও ঝামেলাহীনভাবে সেবা পাচ্ছেন।

একজন সেবাগ্রহীতা বলেন, “নতুন অফিসে এসে বুঝতে পারছি কাজ কতটা সহজ হয়েছে, সিস্টেমে দ্রুত কাগজপত্র তৈরি হয়ে যাচ্ছে, অতিরিক্ত ঝামেলা নেই।”

অন্য একজন জানান, “আগে দিনকে দিন ঘুরতে হতো। এখন একদিনেই কাজ শেষ হয়। সাব-রেজিস্ট্রার সাহেব সবসময় আমাদের কথা শুনেন এবং সাহায্য করেন।”
অন্য একজন প্রবীণ নাগরিক ফুয়াদ হাসান জানান, “আমরা যে সেবা পাওয়ার কথা, তা এখন সহজে পাচ্ছি। সাব-রেজিস্ট্রার সাহেবের ব্যবহারও অত্যন্ত ভদ্র ও আন্তরিক।”
স্থানীয়দের মতে, দায়িত্বশীলতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলাম শুধু সেবাগ্রহীতাদের আস্থা অর্জন করেননি, বরং সরকারি সেবা ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থাও বাড়াচ্ছেন।